ইন্টারনেটে শেয়ার পরে।
দায়িত্বশীল ডিজিটাল সমাজব্যবস্থা গড়ে তুলতে
ডিজিটাল লিটারেসি সেন্টারের সাথে যুক্ত হোন।
দায়িত্বশীল ডিজিটাল সমাজব্যবস্থা গড়ে তুলতে
ডিজিটাল লিটারেসি সেন্টারের সাথে যুক্ত হোন।
দৈনন্দিন জীবনে প্রায় প্রতিটি কাজেই ইন্টারনেটের ব্যবহার রয়েছে। আপনার পছন্দের মোবাইল গেমস নামানো বা খেলা থেকে শুরু করে বই পড়া, ক্লাসে যোগ দেওয়া, বাড়ির কাজ জমা দেওয়া, পছন্দের জামাকাপড়, প্রয়োজনীয় ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রপাতি কিংবা খাবার কেনা, অন্যদের সাথে যোগাযোগ করাসহ আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রায় সকল কাজই ইন্টারনেটের সাহায্যে করা যায়। ইন্টারনেটের ব্যবহার জীবনকে সহজতর করেছে ঠিকই, তবে স্বাভাবিক জীবনযাত্রার সাথে এর সামঞ্জস্যতা ঠিক না থাকলে বিভিন্ন ঝুঁকির সম্মুখীন হতে হয়।
ইন্টারনেট সম্পর্কে আপনার জ্ঞান যাচাই করুন
বিস্তারিতগণমাধ্যমকর্মীদের জন্য ডিজিটাল লিটারেসি ও সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর একটি হোটেলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের অধীন ডিজিটাল লিটারেসি সেন্টার ও ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির উদ্যোগে এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়।
আরও জানুনতথ্যপ্রযুক্তির বিস্ময়কর বিকাশের এই যুগে প্রযুক্তির আশীর্বাদের পাশাপাশি আছে বড় ধরনের ঝুঁকিও। ভার্চুয়াল জগতের সেই ঝুঁকির অন্যতম শিকার আমাদের শিশুরা। ২০২১ সালে আইন ও সালিশ কেন্দ্রের এক গবেষণায় দেখা গেছে, শতকরা ৩০ শতাংশ শিশু অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের হয়রানির শিকার হয় এবং শতকরা ৮ ভাগ শিশু শিকার হয় যৌন হয়রানির।
আরও জানুনশিশু ও তাদের অভিভাবকদের জন্য নিরাপদ ইন্টারনেট ও প্রাকশৈশব বিকাশের লক্ষ্যে একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে শিশুদের প্রিয় অনুষ্ঠান সিসিমপুর-এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ।
আরও জানুন