বর্তমান সময়ে যেকোনো তরুণ তরুণীকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় কেনো তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে, তাদের বেশিরভাগের উত্তর হবে ‘To KeepTouch’ ডিজিটাল যোগাযোগ এখন অনেক তরুণের জীবনের অত্যাবশকীয় ডিউটি। গেমিং, সোশ্যাল মিডিয়া এবং ভিডিও চ্যাটিং, ভার্চুয়াল বন্ধুত্ব গড়ে তোলা এবং বজায় রাখার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো শক্তিশালী হাতিয়ার এবং তারা বিশেষ করে সেই তরুণদের জন্য উপযোগী। শুধু তরুণরাও নয়, সকল বয়সের মানুষজন এখন সামাজিক যোগযোগের প্ল্যাটফর্মগুলোকে তাদের বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন, কাছের দূরের সকল পরিচিত মানুষদের সাথে যোগাযোগ রক্ষার জন্য ব্যবহার করে থাকেন। চ্যাটিং, কমেন্টিং, শেয়ারিং এইসব কিছু এখন আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাই সামাজিক যোগাযোগের প্ল্যাটফর্মগুলোতে একটি পজিটিভ আচরণ বজায় রাখা কারো সাথে যোগাযোগ রাখার মতোই গুরুত্বপূর্ণ। পরিচিত-অপরিচিত সবার সাথে পজিটিভ আচরণ বজায় রাখা খুবই সহজ অথচ গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। চলুন জেনে নেই সোশ্যাল মিডিয়াতে পজিটিভ আচরণ আসলে কি? • হেট কমেন্টকে কে বলুন • মানুষের ব্যক্তিগত বিষয়ে দখল থেকে রাখুন বিশাল দুরুত্ব • কারো ফেইস, বডি, গায়ের রং নিয়ে পারলে প্রশংসা, না পারলে নিন্দে নয় • জোকস ও বুলিং এর মধ্যে পার্থক্য বুঝুন • হাসি দিয়ে না হোক, স্মাইল (ইমোজি) দিয়ে কথা বলুন • কমেন্ট ও শেয়ার করার পূর্বে ভেবে চিন্তে নিন আরো অনেক ছোট ছোট ব্যাপার এনে দিতে পারে আমাদের সোশ্যাল লাইফে অনেক বড় বড় পরিবর্তন। তাই সোশ্যাল মিডিয়াতে সর্বদা নম্রতার সাথে কথা বলুন, নিজে যেমন ব্যবহার চান সেভাবেই সবার সাথে আচরণ করুন। পজিটিভ থাকুন, পজিটিভিটি শেয়ার করুন।
আরও জানুনআজ থেকে ৫ বছর আগেও মানুষ অনলাইন কিছু কেনার আগে ভাবতো কমপক্ষে ১০বার! কিন্তু কালের পরিবর্তনে বর্তমানের প্রযুক্তি নির্ভর যুগে ই-কমার্স ভিত্তিক কেনাকাটা অত্যন্ত স্বাভাবিক একটি ব্যাপার। ঘরে বসে আরামে একটি ক্লিকেই প্রয়োজনীয় জিনিস কিনে ফেলা ও দরজার কাছে ডেলিভারি পেয়ে যাওয়ার এই সুযোগ কেমন কেও হাতছাড়া করে না। সহজলভ্যতার জন্য দিন দিন যেমন বাড়ছে ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলোর জনপ্রিয়তা, তেমনি বাড়ছে ই-কমার্সগুলোর সংখ্যা। পায়ের মজা থেকে শুরু করে ঘরের ফ্রিজ, ফার্নিচার থেকে শুরু করে সেফটিপিন- সব কিছুই এখন পাওয়া যায় ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলোতে। কিন্তু এক এক পণ্যের জন্য একধিক ই-কমার্সের এই পসরা থেকে কোন ই-কমার্সটি আসলেই অথেনটিক? কোন ই-কমার্স -এ টাকা মার যাবে না? কোথায় দিবে অন-টাইম ডেলিভারি? এসব প্রশ্ন উপেক্ষা করেও কোনো আপনি কোনো অর্ডার প্লেস করার পর যদি পণ্য ডেলিভারি না পান তাহলে কি করণীয়? আসুন জেনে নিই ই-কমার্স ওয়েবসাইটটির কল সেন্টারে যোগাযোগ করুন ঠিক সময়ে ডেলিভারি না পেলে অভিযোগ করুন অগ্রিম পেমেন্ট করে থাকলে রিফান্ড এর জন্য আবেদন করুন
আরও জানুনফেইসবুক বা অন্য যেকোনো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্ট অনেক কারণেই হ্যাক হয়ে থাকে। কখনো ব্যক্তিগত বা কখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বার্থ উদ্ধারের জন্য বিভিন্ন সময় ফেইসবুকে ইউজারদের অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে থাকে। সাধারণত হ্যাক করার কারণগুলো হলো: • ব্যবসায়িক কাজে অনৈতিক ভাবে তথ্য ব্যবহার • ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধার • কোনো প্রতিশোধ বা ক্ষতির উদ্দেশ্য যেই উদ্দেশ্যেই হ্যাকিং হয়ে থাকুক না কেন এর ফলাফল সব সময় ক্ষতিকারক হয়। হ্যাকিং এর ফলে অনৈতিক ভাবে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানসমূহ ইউজারদের ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহার করতে পারে। ইমেইল, কন্ট্যাক্ট নম্বর সবকিছু আপনার অনুমতি ছাড়াই বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হতে পারে। ব্যক্তিগত প্রতিশোধ অথবা ক্ষতিকরার চিন্তা থেকে কেও যদি আপনার অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে থাকে তাহলে অশ্লীল মেসেজ, ছবি ইত্যাদি আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে পাঠিয়ে ক্ষতি সাধন করে পারে। তাই নিজেদের গুরুতূপূর্ণ তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে শেয়ার করা থেকে বিরত থাকুন
আরও জানুনবর্তমান সময়ে দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিরাপত্তা এবং হ্যাকিং সমস্যা। ফেসবুক বা অন্য যেকোনো সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফর্মে নিজের ব্যক্তিগত তথ্যের প্রাইভেসি মেইনটেইন করা অত্যাবশকীয় কাজ। সাম্প্রতিক সময়ে ফেসবুক হ্যাকের মাধ্যমে ইউজারদের পুরো নাম, অবস্থান, জন্মদিন, ইমেল ঠিকানা, ফোন নম্বর এবং অর্ধ বিলিয়নেরও বেশি ফেসবুক ব্যবহারকারীর সম্পর্কের গোপন তথ্য ও ব্যক্তিগত বিবরণ চুরি হয়ে গেছে। দিন দিন এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে যেখানে অসাধু উপায়ে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার এবং লিঙ্কডিন অন্যান্য প্ল্যাটফর্মে অ্যাকাউন্ট হাইজ্যাক বা হ্যাক করা হয়েছে। এবং ঘটনার সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। ফেইসবুক হ্যাকাররা সাধারণত অসৎ কাজে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহারের জন্য অথবা চরম কোনো ক্ষতি করার জন্য অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে থাকে। ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত একটি ঘটনা। এমন ঘটনার সম্মুখীন হলে তৎক্ষণাৎ ভাবে করণীয়গুলো হলো: • আপনি পুনরায় লগইন করতে পারছেন কি না যাচাই করুন • আপনি যদি লগ ইন করতে না পারেন তবে ফেইসবুকে রিপোর্ট করুন • ফেইসবুক সহ আপনার সব অ্যাকাউন্ট এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন • লগইন হিস্টোরি চেক করে সকল ডেভিস থেকে লগআউট করুন • টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন অন করুন
আরও জানুনফেইসবুক আজ আমাদের শুধু যোগাযোগ রক্ষা করা ও ব্যবসায়িক সুযোগ সুবিধা ছাড়াও প্রায় দিচ্ছে বিভিন্ন মজাদার গেইম ও কুইজ খেলার সুযোগ। ফেইসবুকের একটি অ্যাপের মধ্যেই থাকছে অসংখ্য ভিন্ন ভিন্ন অ্যাপপের মাধ্যমে ছোট ছোট গেইম খেলার সুবিধা। বিনোদনের জন্য আমরা প্রায় প্রতিদিনই একবার হলেও এসব গেইম খেলে থাকি কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এই গেইমগুলো খেলা কি আসলেও নিরাপদ? ফেইসবুকের ভিতরেই থাকা এসব অ্যাপগুলোকে বলা হয় থার্ড পার্টি অ্যাপ। বিনোদনের জন্যই যখন আমরা ফেইসবুকে লগইন থাকা অবস্থায় এসব অ্যাপে প্রবেশ করি এবং কোনো গেইম এবং কুইজ খেলি তখন এই অ্যাপগুলো পেয়ে যাচ্ছে আমাদের ফেইসবুকে থাকা সব ধরণের ব্যক্তিগত তথ্য। এসব তথ্য পরে পাচার করা হয় বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কাছে যেখানে এগুলো বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়। কখনো এই তথ্যগুলোর ব্যবহার হয় ইতিবাচক, কখনো বা নেতিবাচক। ব্যবহার যেমনই হোক, কোটি কোটি মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য কোনো অনুমতি ছাড়া আত্মসাৎ করা নৈতিক অপরাধ। থার্ড পার্টি অ্যাপের মাধ্যমে ইউজারদের তথ্য আত্মসাৎ করার এই প্রচলন সময়ের সাথে আরো গুরুতর হচ্ছে। সম্প্রতি ইংল্যান্ডের একটি রিসার্চ প্রতিষ্ঠান ফেইসবুকে থার্ড পার্টি অ্যাপের মাধ্যমে কোটি কোটি মানুষের তথ্য আত্মসাতের সিস্টেমটির উপর গবেষণা থেকে একটি পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। এই পরিসংখ্যান অনুযায়ী ফেইসবুকের থার্ড পার্টি অ্যাপের মাধ্যমে ৫৪০ মিলিয়ন ইউজারের মোট ১৪৬জিবি ডাটা এক্সপোজ হয়েছে। ব্যক্তিগত তথ্য রক্ষায় তাই আমরা সচেতন হই বিভিন্ন থার্ড পার্টি অ্যাপ ব্যবহার করা থেকে।
আরও জানুনআপনার পরিচয় নিশ্চিত করে আপনার পাসওয়ার্ড পুনরুদ্ধার (বা রিসেট) করার জন্য জিমেইলের কয়েকটি ভিন্ন উপায় রয়েছে। এর ইউজার ফ্রেন্ডলি সারফেসে এসব উপায়গুলো একটি সুন্দর ছোট উইজার্ডে রাখা হয়েছে যা Gmail আপনাকে ধাপে ধাপে নিয়ে যাবে। সহজেই পাসওয়ার্ড রিকভার করতে জিমেইল সাইন-ইন পৃষ্ঠায় "Forgot Password " লিঙ্কে ক্লিক করুন। তারপর জিমেইল থেকে আপনাকে জিজ্ঞাসা করা হবে আপনি ভুলে যাওয়া পাসওয়ার্ডটার পূর্বের পাসওয়ার্ড আছে কি না। যদি আপনি এক্ষেত্রে পূর্বের সঠিক পাসওয়ার্ড মনে রাখতে পারেন এবং আপনার একটি ব্যাকআপ সিস্টেম সেট আপ থাকে, তাহলে আপনাকে সহজ কিছু উপায় দেখিয়ে পাসওয়ার্ড রিকোভার করে দেওয়া হবে। আপনি যদি পূর্বের পাসওয়ার্ড মনে করতে না পারেন তবে "Try a different question" এ ক্লিক করুন। এই অপশনে সিলেক্ট করলে জিমেইল ওপেন করার সময় যে বিকল্প ইমেল ব্যবহার করা হয় সেটায় একটি কোড পাঠানো হবে,যার মাধ্যমে আপনি জিমেইল এর পাসওয়ার্ড নতুন ভাবে সেট করতে পারবেন। এই একই প্রক্রিয়া ফোন নম্বর দিয়েও মেইনটেইন করা যায়। এই পদ্ধতীতে আপনাকে আপনার সেকেন্ডারি ইমেইল অ্যাকাউন্টে অথবা ফোন নম্বরে একটি লিঙ্ক পাঠাবে (যা জিমেইল হতে হবে না), একটি 6-সংখ্যার কোড যা আপনাকে একটি নতুন পাসওয়ার্ড সেট আপ করতে এবং আপনার অ্যাকাউন্টে পুনরায় অ্যাক্সেস পেতে দেবে। কোডটি দেখতে এই সেকেন্ডারি অ্যাকাউন্টে আপনার মেইল চেক করুন অথবা ফোনের মেসেজ অপশন চেক করুন, তারপর একটি নতুন পাসওয়ার্ড জেনারেটর আনলক করতে প্রবেশ করুন।
আরও জানুনবর্তমান সময়ে ফেইসবুক এবং জিমেইলের ক্রমবর্ধমান হ্যাকিং এর ঝুঁকি এড়াতে টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন অনেক গুরুতূপূর্ণ। কোনো কারণে যদি আপনার পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়েও যায়, টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন আপনার একাউন্টগুলোকে রাখবে সম্পূর্ণ নিরাপদ। টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু করার এটি আসলে কি এবং কিভাবে কাজ করে চলুন জেনে নেওয়া যাক। টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন কি? টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন (2FA), কখনও কখনও টব স্টেপ ভ্যারিফিকেশন বা ডুয়াল-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন হিসাবে উল্লেখ করা হয়, এটি একটি সুরক্ষা প্রক্রিয়া যেখানে ব্যবহারকারীরা নিজেদের যাচাই করার জন্য দুই ধাপে দুটি ভিন্ন ভ্যারিফিকেশন ফ্যাক্টর ব্যবহার করে। টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন প্রক্রিয়ায় নিরাপত্তার একটি অতিরিক্ত ধাপ যোগ করে যাতে হ্যাকারদের জন্য কোনো ব্যক্তির ডিভাইস বা অনলাইন অ্যাকাউন্টে প্রবেশাধিকার পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ এই প্রক্রিয়ায় যদি ভিকটিমের পাসওয়ার্ড হ্যাক করা হয়, তারপরেও দ্বিতীয় ধাপের ভ্যারিফিকেশনে হ্যাকার ব্যর্থ হবে। কিভাবে টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু করবেন- ফেইসবুক ও জিমেইলের সেটিংস অপশন থেকে সিকিউরিটি অপশনে যান সিকিউরিটি থেকে টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন অন করুন ফেসবুকের ক্ষেত্রে প্রতিবার লগইন করার পূর্বে ফোনের ফেইসবুক অ্যাপ থেকে টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন অপশনে আসা কোডগুলো দিয়ে লগইন করতে হবে জিমেইলের ক্ষেত্রে অন্য ডিভাইসে লগইনের সময় ফোনে আসা ইউনিক নোটিফিকেশন থেকে লগইন অ্যাপ্রুভ করতে হবে
আরও জানুনঅনলাইনে পণ্য কিনলে যেমন বেঁচে যায় সময়, তেমনি বিনিয়োগেও আছে অধিক মুনাফার উপায়। কিন্তু মুনাফা তখনই হবে যখন বিনিয়োগ হবে সঠিক নাহলে ওস্তাদের মার শেষ রাতেও কাজে দিবে না। সাম্প্রতিক কিছু ই-কমার্সজনিত ঘটনা সমূহের পরিপ্রেক্ষিতে দেশের মানুষের মধ্যে ই-কমার্সে বিনিয়গ নিয়ে জন্মেছে ব্যাপক আশংকা। বিপুল মুনাফা লাভের আশায় মানুষ যেমন ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলোতে বিনিয়োগ করেছে ঠিক তেমনি বিপুল লোকসানের সম্মুখীন হয়েছে। সাম্প্রতিক বিশেষ কিছু ই-কমার্স ওয়েবসাইট অবিশ্বাস্য অফার, ক্যাশব্যাক ইত্যাদির লোভ দেখিয়ে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ সংগ্রহ করেছে ঠিকই কিন্তু তার বিনিময়ে পণ্য সরবরাহ করেছে স্বল্প সংখ্যক। এসকল প্রকল্পের আওতায় দেশের ,মানুষ সম্মুখীন হয়েছে অপ্রত্যাশিত লোকসানের। এই পরিস্থিতি মানুষের মধ্যে জন্ম দিয়েছে অনলাইনে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ব্যাপক অবিশ্বাস। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে বর্তমান বিশ্বে ই-কমার্স বিনিয়োগ কি আসলেই ভয়ঙ্কর? না নিরাপদ? বর্তমান আধুনিক প্রযুক্তির যুগে বিশ্বব্যাপী অনলাইন বিজিনেস এখন ব্যাপক জনপ্রিয় এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রে লাভজনক। নামকরা বড় বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আজ সবাই অনলাইনের মাধ্যমেই প্রচার করছে তাদের ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ড, সংগ্রহ করছে উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না-অনলাইনে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আপনাদের চিন্তা ভাবনা হতে হবে কিছুটা এরকমই। বিনিয়োগের পূর্বে করতে হবে সম্পূর্ণ রিসার্চ, জানতে হবে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। জানতে হবে কোন কোন ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করলে আছে সর্বাধিক লাভের সুযোগ। লাভের পাশাপাশি খেয়াল রাখতে হবে লোকসানের। বিভিন্ন প্রতারণা চক্র থেকে থাকতে হবে সাবধান।
আরও জানুন